যেভাবে ২০২৪ সালে ওয়েবসাইট গুগলে র‍্যাংক করাবেন।

বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট র‍্যাংক করানো অনেক কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং বিষয়। অনেক নতুন ব্লগাররা জানেন না কিভাবে ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে হয়। আজকের পোস্ট এ আমারা কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে হয়।

আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে খুব সহজে ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাবেন। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

ওয়েবসাইট গুগলে র‍্যাংক করাবেন

গুগল র‍্যাংকিং কি?

গুগল র‍্যাংকিং হল একটি প্রক্রিয়া যা গুগল ব্যবহার করে ওয়েবপেজগুলিকে তাদের সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে ক্রমানুসারে সাজাতে।

এই র‍্যাংকিং প্রক্রিয়াটি অনেকগুলি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে, যেমন ওয়েবপেজের সামগ্রীর মান, ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা, ব্যাকলিংকের সংখ্যা এবং মান, এবং অনেক অন্যান্য ফ্যাক্টর।

গুগলের র‍্যাংকিং ফ্যাক্টরগুলি ওয়েবসাইট মালিকদের জন্য তাদের সাইটের দৃশ্যমানতা এবং সার্চ ইঞ্জিনে অবস্থান উন্নত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে এখানে এবং এখানে দেখতে পারেন।

আরো পড়ুন… মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো ২০২৪

অন পেজ এসইও হল ওয়েবপেজের ভিতরে যে অপ্টিমাইজেশন করা হয়, যাতে সেই পেজটি সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলের প্রথম পৃষ্ঠায় ভালো র‌্যাঙ্ক করে। এটি মূলত কন্টেন্ট, মেটাডেটা, এবং কোডের মতো অভ্যন্তরীণ উপাদানগুলিকে অপ্টিমাইজ করার প্রক্রিয়া।

অন পেজ এসইও করার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে:

  1. টার্গেটেড কীওয়ার্ড আইডেন্টিফাই করা।
  2. টাইটেল ট্যাগ অপ্টিমাইজ করা।
  3. হেডিং ট্যাগ সঠিকভাবে ব্যবহার করা।
  4. আকর্ষণীয় মেটা ডেসক্রিপশন লিখা।
  5. ইউআরএল কিওয়ার্ড অপ্টিমাইজ করা।
  6. পোস্টের মধ্যে ধারাবাহিক ভাবে হেডিং ট্যাগ দেওয়া।
  7. ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল লিংকিং।
  8. ইমেজ অপ্টিমাইজেশন।
  9. মেটা টাইটেল এবং মেটা ডেসক্রিপশন সেট করা।
  10. কিওয়ার্ড ডেনসিটি নির্ধারণ করা।
  11. মানসম্মত কন্টেন্ট প্রকাশ করা।
  12. ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অপ্টিমাইজ করা।

এই বিষয়গুলি সঠিকভাবে মেনে চললে আপনার ওয়েবপেজ সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র‌্যাঙ্ক করতে পারবে। আরও বিস্তারিত জানতে আপনি এই গাইড অনুসরণ করতে পারেন।

how to rank website on google

ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে হাই কোয়ালিটি কন্টেন্টের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। গুগলের অ্যালগরিদম মানসম্মত কন্টেন্টকে প্রাধান্য দেয়, কারণ এটি ব্যবহারকারীদের জন্য মূল্যবান এবং তথ্যপূর্ণ হয়। হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট মানে এমন কন্টেন্ট যা অনন্য, ভালো গবেষণা করা, এবং পাঠকের প্রশ্ন বা সমস্যার সমাধান করে। এই ধরনের কন্টেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র‍্যাংক পেতে সাহায্য করে এবং বেশি ট্রাফিক আনতে পারে।

এছাড়াও, হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য অত্যন্ত জরুরি, কারণ অন্যান্য ওয়েবসাইট মালিকরা মানসম্মত কন্টেন্টের সাথে লিংক দিতে আগ্রহী হন1। এই ব্যাকলিংকগুলি গুগলের কাছে আপনার সাইটের কর্তৃত্ব এবং বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করে। তাই, আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাংকিং উন্নতির জন্য হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট প্রকাশ করা অপরিহার্য। আরও বিস্তারিত জানতে আপনি এই লিংক অনুসরণ করতে পারেন।

ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড গুগলের র‍্যাংকিং ফ্যাক্টরগুলির মধ্যে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। একটি ওয়েবসাইট যদি দ্রুত লোড হয়, তাহলে সেটি গুগলের সার্চ রেজাল্ট পেজে (SERP) ভালো র‍্যাংক করে এবং ভালো ইউজার অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়া, ফাস্ট লোডিং ওয়েবসাইট গুগলের পক্ষ থেকে পছন্দ করা হয় এবং এতে আপনি অর্গানিক ট্রাফিক এবং ভিজিটরস পাবেন।

ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড বাড়ানোর জন্য আপনি নিম্নলিখিত কৌশলগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  • ভালো হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করা।
  • ফাস্ট লোডিং ওয়ার্ডপ্রেস থিম নির্বাচন করা।
  • প্লাগিনের সংখ্যা কম রাখা।
  • সাইটের ডিজাইন সাধারণ এবং পরিষ্কার রাখা।
  • ইমেজ আপলোড করার আগে কম্প্রেস করা।
  • HTML, CSS এবং JavaScript মিনিফাই করা।
  • স্ট্যাটিক রিসোর্স থেকে কুয়েরি স্ট্রিংস সরানো।
  • ওয়েবসাইটের জন্য CDN ব্যবহার করা।
  • ওয়েবসাইটে ক্যাশিং সক্রিয় করা।
  • সর্বশেষ PHP ভার্সনে আপগ্রেড করা।
  • ইমেজের জন্য লেজি লোড ব্যবহার করা।

এই কৌশলগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড বাড়াতে এবং গুগলের সার্চ র‍্যাংকিং উন্নতি করতে পারবেন। আরও বিস্তারিত জানতে আপনি এই গাইড অনুসরণ করতে পারেন।

LSI কিওয়ার্ড Latent Semantic Indexing

LSI কিওয়ার্ড হলো Latent Semantic Indexing কিওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত রূপ, যা একটি পেজের মূল কিওয়ার্ডের সাথে সম্পর্কিত এবং সেমান্টিকভাবে যুক্ত শব্দ বা ফ্রেজ। এই কিওয়ার্ডগুলি সার্চ ইঞ্জিনকে একটি ওয়েবসাইট বা পৃষ্ঠার সামগ্রিক বিষয়বস্তু বোঝাতে সাহায্য করে।

গুগল র‍্যাংকিংয়ে LSI কিওয়ার্ড একটি পেজের কন্টেন্টের প্রাসঙ্গিকতা এবং বিষয়বস্তুর গভীরতা বোঝাতে সাহায্য করে। এটি সার্চ ইঞ্জিনকে কন্টেন্টের মধ্যে বিভিন্ন শব্দ এবং ধারণার মধ্যে অন্তর্নিহিত সম্পর্ক চিহ্নিত করতে সাহায্য করে, যা সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে (SERPs) উচ্চতর র‍্যাংকিং অর্জনে অবদান রাখতে পারে।

যদিও গুগলের প্রতিনিধিরা বলেছেন যে তারা প্রকৃতপক্ষে LSI প্রযুক্তি ব্যবহার করে না, তবুও অনেক SEO বিশেষজ্ঞ এখনও সম্পর্কিত শব্দ যোগ করাকে “LSI কিওয়ার্ড যোগ করা” বলে থাকেন এবং এটি গুগলের র‍্যাংকিংয়ে সাহায্য করতে পারে।

কিওয়ার্ড রিচার্স ভালভাবে করতে হবে

কিওয়ার্ড রিচার্স হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনি সেই শব্দগুলি বা বাক্যাংশগুলি খুঁজে বের করেন যা মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে ব্যবহার করে তথ্য অনুসন্ধান করে।

এই প্রক্রিয়া আপনাকে সেই কিওয়ার্ডগুলি বের করতে সাহায্য করে যা আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর সাথে সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক এবং যা আপনার লক্ষ্য করা দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

কিওয়ার্ড রিচার্স করার জন্য আপনি নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  1. মূল কিওয়ার্ড নির্বাচন করা (Seed keywords): আপনার বিষয়বস্তুর মূল ধারণা বা থিম অনুযায়ী মূল কিওয়ার্ড নির্ধারণ করুন।
  2. কম্পিটেটর এনালাইসিস (Competitors Analysis): আপনার প্রতিযোগীদের কিওয়ার্ডগুলি বিশ্লেষণ করুন এবং তাদের কোন কিওয়ার্ডগুলি সফল হচ্ছে তা দেখুন।
  3. সার্চ ভলিউম (Search Volume): নির্বাচিত কিওয়ার্ডগুলির সার্চ ভলিউম যাচাই করুন, যা দেখায় যে প্রতি মাসে কতবার সেই কিওয়ার্ডগুলি সার্চ করা হয়।
  4. কিওয়ার্ড ডিফিকাল্টি (Keyword Difficulty): কিওয়ার্ডগুলির প্রতিযোগিতামূলকতা বা র‍্যাংক করা কতটা কঠিন তা বিবেচনা করুন।
  5. কস্ট পার ক্লিক (Cost Per Click – CPC): প্রতিটি কিওয়ার্ডের জন্য বিজ্ঞাপনের খরচ যাচাই করুন।
  6. কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস (Keyword Research tools): উপরের সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস ব্যবহার করুন।

ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে কিওয়ার্ড রিচার্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন এবং অপটিমাইজেশন ছাড়া আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলের প্রথম পাতায় আসবে না, যা আপনার সাইটে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য জরুরি।

সঠিক কিওয়ার্ড রিচার্স এবং SEO কৌশল অনুসরণ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের দর্শক সংখ্যা এবং বিক্রয় বাড়াতে পারেন।

ডোমেইন অথুরিটি (DA) হলো একটি মেট্রিক যা একটি ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং ক্ষমতার একটি অনুমান দেয়। এটি মূলত Moz সংস্থা দ্বারা প্রবর্তিত একটি গ্রেডিং সিস্টেম যা ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কেলে একটি সাইটের র‍্যাংকিং ক্ষমতা আন্দাজ করে।একটি ওয়েবসাইটের DA যত বেশি হবে, তার গুগলে ভালো র‍্যাংক পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।

ডোমেইন অথুরিটি বাড়ানোর জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি গুরুত্বপূর্ণ:

  • হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট: ভিজিটররা যেন আপনার কন্টেন্ট থেকে উপকৃত হয় এবং তা শেয়ার করতে চায়।
  • ইন্টারলিংকিং: আপনার ওয়েবসাইটের ভিতরে প্রাসঙ্গিক আর্টিকেলের লিংক যুক্ত করা।
  • ব্যাকলিংক: অন্যান্য সাইট থেকে আপনার সাইটে লিংক পাওয়া।

ডোমেইন অথুরিটি চেক করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন টুলস আছে, যেমন Moz এবং Ahrefs। এই টুলসগুলি ব্যবহার করে আপনি আপনার সাইটের DA জানতে পারবেন এবং তা বাড়ানোর জন্য কী কী উন্নতি করা প্রয়োজন তা বুঝতে পারবেন।

ওয়েবসাইট র‍্যাংকিংয়ে ডোমেইন অথুরিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হলেও, এটি একমাত্র ফ্যাক্টর নয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের (SEO) অন্যান্য দিকগুলি, যেমন কন্টেন্টের মান, ইউজার এক্সপেরিয়েন্স, সাইটের গতি, মোবাইল ফ্রেন্ডলিনেস ইত্যাদি সমান গুরুত্বপূর্ণ।

ওয়েবসাইট র‍্যাংকিংয়ে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (UX) এর গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলো এখন ওয়েবসাইটের মান নির্ধারণে UX ডিজাইনকে একটি প্রধান ফ্যাক্টর হিসেবে বিবেচনা করে।

একটি ভালো UX ডিজাইন মানে হল ব্যবহারকারীরা যেন সহজে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে ওয়েবসাইটে তাদের কাঙ্ক্ষিত তথ্য বা সেবা পেতে পারে। এটি না কেবল ব্যবহারকারীর সন্তুষ্টি বাড়ায়, বরং সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইটের র‍্যাংকিংও উন্নত করে।

একটি ভালো UX ডিজাইন করতে গেলে ব্যবহারকারীর আচরণ বুঝতে হবে এবং তাদের প্রয়োজন এবং লক্ষ্যগুলো পূরণের জন্য পণ্যটি ডিজাইন করতে হবে।

এই কাজে গবেষণা, ইউজার পার্সোনা তৈরি, ওয়্যারফ্রেম এবং প্রোটোটাইপ ডিজাইন এবং ব্যবহারকারীর ফিডব্যাক অনুযায়ী পণ্যটি নিরন্তর উন্নত করা অন্তর্ভুক্ত।

E-A-T (Expertise-Authoritativeness- Trustworthiness)

E-A-T, যার পূর্ণ রূপ হলো Expertise, Authoritativeness, এবং Trustworthiness, এটি গুগলের সার্চ কোয়ালিটি রেটার গাইডলাইনে ব্যবহৃত একটি ধারণা যা ওয়েব কন্টেন্টের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নির্ভরযোগ্যতা মূল্যায়ন করে।

E-A-T এর মাধ্যমে গুগল কন্টেন্ট নির্মাতার জ্ঞান, কর্তৃত্ব এবং বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করে। এটি সরাসরি একটি র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর নয়, কিন্তু এটি কন্টেন্টের মান এবং র‍্যাংকিং উন্নত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

বিশেষ করে YMYL (Your Money or Your Life) বিষয়গুলোতে, যেমন স্বাস্থ্য, আর্থিক পরামর্শ বা আইনি পরামর্শ, E-A-T এর গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। এই ধরনের বিষয়ে ভুল তথ্য প্রদান করা জীবন-ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তাই, এই ধরনের কন্টেন্টের জন্য বিশেষজ্ঞের মতামত, কর্তৃত্বপূর্ণ সূত্র এবং বিশ্বাসযোগ্যতা প্রদর্শন করা অপরিহার্য।

একটি ওয়েবসাইট যদি E-A-T এর মানদণ্ড পূরণ করে তাহলে তার র‍্যাংকিং উন্নত হতে পারে এবং ব্যবহারকারীরা তাকে আরও বিশ্বাস করতে পারে।

২০২৪ সালে গুগলে ওয়েবসাইট র‍্যাংক করানোর জন্য উপরের দেওয়া স্টেপগুলো ফলো করবেন। ইনশাআল্লাহ কাজ হবে ১০০%।

  1. অন-সাইট SEO উন্নত করুন: আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিটি পৃষ্ঠার এসইও সেটিংস ঠিক করুন যাতে গুগল সহজেই আপনার সাইটের কন্টেন্ট বুঝতে পারে।
  2. LSI কীওয়ার্ড যোগ করুন: আপনার পেজের কন্টেন্টে সম্পর্কিত LSI (Latent Semantic Indexing) কীওয়ার্ড যোগ করুন যাতে কন্টেন্টের বিষয়বস্তু আরও স্পষ্ট হয়।
  3. টেকনিকাল SEO মনিটর করুন: আপনার সাইটের টেকনিকাল এসইও নিয়মিত চেক করুন যাতে কোনো টেকনিকাল সমস্যা না থাকে।
  4. কন্টেন্ট ম্যাচ করুন সার্চ ইনটেন্টের সাথে: ব্যবহারকারীরা যা খুঁজছেন তার সাথে মিল রেখে কন্টেন্ট তৈরি করুন।
  5. বাউন্স রেট কমান: ব্যবহারকারীরা যেন আপনার সাইটে আসার পর দ্রুত চলে না যায়, সে জন্য আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করুন।
  6. উচ্চ মানের কন্টেন্ট প্রকাশ করুন: আপনার ওয়েবসাইটে উচ্চ মানের, তথ্যবহুল এবং ব্যবহারকারীর জন্য মূল্যবান কন্টেন্ট প্রকাশ করুন।
  7. ব্যাকলিংক তৈরি করুন: অন্যান্য সাইট থেকে আপনার সাইটে লিংক পেতে কাজ করুন।
  8. ফলাফল মনিটর করুন: আপনার সাইটের পারফরমেন্স নিয়মিত মনিটর করুন এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন আনুন।

এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের গুগল র‍্যাংকিং উন্নত করতে পারবেন। মনে রাখবেন, এসইও একটি নিরন্তর প্রক্রিয়া এবং সবসময় নতুন ট্রেন্ড এবং আপডেটের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। সুতরাং, সবসময় শিখতে থাকুন এবং আপনার সাইটকে আরও ভালো করার জন্য কাজ করে যান।

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *